কালো আগস্ট

কালো আগস্ট
যে ছবিটি দেখছেন তিনি বাংলা দেশ স্বপ্নে যারা বিভোর ছিলেন তাদের খুব কাছের মানুষ- ভালোবাসার মানুষ। আগস্ট মাস যেন সেই নামটির সাথে মাতোম করে। শেখ মুজিবুর রহমান আগস্ট না আসলে নিশ্চয় আমাদের সন্তানেরা নিরাপদ সড়কের দাবী নিয়ে দাঁড়াবার প্রয়োজন বোধ করতো না। আগস্ট না আসলে নিশ্চয় আমরা একটা সমাজবাদী রাষ্ট্রের অভ্যুত্থান দেখতে পেতাম। বিনম্র শ্রদ্ধা প্রিয় মানুষ!!!

28 May 2015

বলি শালা পিসড্ অফ!

সম্পাদকের বুলেট
জন্মান্ধ কাউকে আধুানকি বা সভ্য করে তোলবার দায় বহন করে না। জন্মান্ধ সম্পাদক সমাজের নীচশ্রেণীর কাছের জন। যেখানে দিব্যি গলাবাজি গালাগালির চল। নাই মধ্যমপন্থী কেউ।
জন্মান্ধ সম্পাদকের চোখে তাই যেন উত্তম এবং র্মূতমান পৃথিবীর আলোড়ন গড়ে তোলবার সাহস একমাত্র ওই দলিত মথিত প্রাণেরাই।আর এই নষ্ট অসভ্য অভদ্র অশিক্ষিত কুশিক্ষিত গারল মধ্যবত্তি ভেকধারী চুতিয়াদের জন্য জন্মান্ধ অবশ্যই একটা বুলেট। যারা ক্ষুধার কাছে হারমানে যারা মৃত্যুর কাছে পরাজিত; যারা আড়ালে আবঢালে শরীরটাও বেচে। এই যে সমাজ- এই সমাজে নারীর কি মানে? তাকে কোন প্রভাবে প্রভাবতি করা হচ্ছে? সুবিশাল স্তনযুগল  নিয়ে নারী যখন শিশুর দুধের বিজ্ঞাপনে নিজের মাই নাচায় তার কি মানে? মাকে কবরে ঢুকিয়ে বাচ্চাটা যখন সবাইকে হারিয়ে জেতা ট্রফি মৃত মায়ের পাশে রাখে আর নিজের বজ্রসম মুষ্ঠি দেখায় তার কি মানে?
সে কি জানে ওই মুষ্ঠি সে কাকে দেখিয়েছে? কাকে তার প্রতিদ্বন্দী বানিয়ে দেয়া হল!
এই সমাজ অসভ্য- এখানে নারী নিজেই তার শত্রু হয়ে গেছে।
এ সমাজের নারী ছল পছন্দ করে, নারী মিথ্যা গাল-গল্প পছন্দ করে, র্অথবোধক সময়কে অর্নথের পশ্চাতে চলার কথা বলে।
বলি তোমার ওই পশ্চাৎ দেশে ঠাঁপ মারার মানে আমি জানি! রাষ্ট্র তোমাকে ন'টি বসিয়ে ঠাঁপায়, রাজনৈতিক তোমাকে প্রয়োজন হলেই ঠাঁপায়, সুবিধাবাদী তোমাকে ছলে-বলে কৌশলে ঠাঁপায় আর প্রেমিক সে নিজেই কি জানে তোমার ঠাঁপ এখন জ্বালাতন ধরাবে নতুন সব পরাগে?-সম্পাদক 
                                                                                                                                                               

উন্নয়নের ইভেন্ট খুলতে খুলতে আমি এখন দালাল,
তার আর তাহাদের
যাহাদের উপর চন্দ্রবিন্দু অঁঙ্কিত করে সম্মান দিতে হয়
তাহাদের খাঁড়া খাঁড়া দেয়ালে খাঁড়ায়ে খাঁড়য়ে দুঃখগুলো
মুতের সাথে ত্যাগ করে বলি শালা পিসড্ অফ!’

                                                                                                                                                               






শহরের অলি-গলি করপুরেট গন্ধমাখা খানকি-মাগী
আর শপিংমলের উচা গম্বুজ
আর শতকোটি ঈশ্বরঘর
রোদে পুড়া খাঁগীর কালা শইল্ল্যা হঠাৎ বৃষ্টি
না খাওয়া- না দাওয়া বাচ্চা পোলাপাইন হিরুনচি গাঞ্জুইট্টা
মেথরপট্টির কমিন-
ট্রাফিক সিগন্যালে আটকা পড়া ছিনাল
যার গর্ভে মৃত হয় ভূমিষ্ঠ হয় একটা দেশ
সারা নগরে করতালি- হুল্লোড়-
জোরাতালি দিয়ে চলা ভেরি ভেরি চুৎমারানির পুত
চার চাকার মার্সিডিজ বোঝাই সোনা আর ধন দেখায়


আর
প্রসব বেদনায় আমার সোনামুখ দেবী কাতরায়
অনাগত শিশুটা
ইতরপ্রাণ হলেও একটা নাম দিয়ে ডাকছিলাম যাকে
প্রসবের আগেই সে মরে যায়।
উন্নয়নের ইভেন্ট খুলতে খুলতে আমি এখন দালাল,
তার আর তাহাদের
যাহাদের উপর চন্দ্রবিন্দু অঁঙ্কিত করে সম্মান দিতে হয়
তাহাদের খাঁড়া খাঁড়া দেয়ালে খাঁড়ায়ে খাঁড়য়ে দুঃখগুলো
মুতের সাথে ত্যাগ করে বলি শালা পিসড্ অফ!


মুচারের পুত মুচার চাট্টি সাফ দিতে দিতে চাট্টি মারে
অভাবের তলে তলে চৌদ্দ পদের ভাতার চিৎ করে
উপর নিচ - উপর নিচ দম ছাড়বার সময় কই
বাচ্চাটা ইশকুলে- ম্যালা বই কাঁধে, ন্যাকা ন্যাকা ডাক
খুব সতর্ক- গাড়ি-মানুষ-ধূলা-বালি এই-সেই ফাঁপর
অথচ পাশে-
এই যে- এই শিশুটা; দুটা টাকার লোভে সারাটাদিন
খানকিপুতগো একটা অ্যাংরাজি ইশকুলের সামনে
বইসা বইসা বাবুর কলিজা ধন কটা আইসক্রিমে
ঠোঁট রাখে সে হিসাব মেলাতে বারবার ভুল করে

শহরে হাই আর্কি গরুচোদা জানায়োরগুলো উলান
নাড়তে নাড়তে যখন যায় তখন মধ্যপদলোপী ধ্বজাধারী
অর্ধ-শিক্ষিত -শিক্ষিত কু-শিক্ষিত সমাজ ব্যাংক আর চাপার ডাঁট মাপে
ডাঁট মাপতে মাপতে রসালো মেয়েটা কখন গাড়ির সামনে বাড় করে দাঁড়ায় সুঢৌল স্তন, জানে না
কখন দুধের বিজ্ঞাপনে নিজেই গাইয়ের ভূমিকায় নেমে পড়ে, জানে না
কখন সে হাত হাত বদল হতে হতে টোপে পড়ে, জানে না
তারপর একদিন সে ভোগ হয়; নীরবে ট্যাকা গুনে
তার গোনা নোটগুলোর সম-পরিমাণ চুৎমারানি তাকে লাগাবে নিশ্চয়!



শহরে তুমি আমর চোখ ফসকে চোদাবে
এটা কোনও খানকির পুত না চাইলেও সে নিজে
ম্যালা ভাতারির কুঞ্জবনে মধু খাবে আর চোখ ট্যাটাবে
বিপরীতে কোনও মাগী ইচ্ছা ভাতার বনে না আইনা
রাস্তায় বেরুলো গাড়ি করে ঘোরায়ে ঘোরায়ে চোদানো হবে
চোদানো হবে একটা নোটের টোপ ফেলে-
সামনে ইন্তার ন্যাশ-নাল কনফারেন্স
পাঁচ তারা চোখ মারবে-
লাল আঁটো-সাঁটো মখমল পরো- উরু পর্যন্ত ঘেঁসে রাখো
থাক না- ওই আন্ডার গার্মেন্ট একটু থাক বেরিয়ে
ডেলিগেটসরা সব ফাইভ স্টারে
এখন তুমি সাপ্লাই হবে
পরে তুমি দর-দম বড় করে
চোদাতে যাবে সভ্য-সমাজ


এই শহরের প্রত্যেক প্রাণকে
ধিক্কার দিয়ে একদিন 
নিজেকে হত্যা করবো আমি।

No comments:

Post a Comment