‘উন্নয়নের ইভেন্ট খুলতে খুলতে আমি এখন দালাল,
তার আর তাহাদের
যাহাদের উপর চন্দ্রবিন্দু অঁঙ্কিত করে সম্মান দিতে হয়
তাহাদের খাঁড়া খাঁড়া দেয়ালে খাঁড়ায়ে খাঁড়য়ে দুঃখগুলো
মুতের সাথে ত্যাগ করে বলি শালা পিসড্ অফ!’এ শহরের অলি-গলি করপুরেট গন্ধমাখা খানকি-মাগী
আর শপিংমলের উচা গম্বুজ
আর শতকোটি ঈশ্বরঘর
রোদে পুড়া খাঁগীর কালা
শইল্ল্যা হঠাৎ বৃষ্টি
না খাওয়া- না দাওয়া
বাচ্চা পোলাপাইন হিরুনচি গাঞ্জুইট্টা
মেথরপট্টির কমিন-
ট্রাফিক সিগন্যালে আটকা পড়া ছিনাল
যার গর্ভে মৃত হয়
ভূমিষ্ঠ হয় একটা দেশ
সারা নগরে করতালি- হুল্লোড়-
জোরাতালি দিয়ে চলা ভেরি
ভেরি চুৎমারানির পুত
চার চাকার মার্সিডিজ বোঝাই
সোনা আর ধন দেখায়
আর
প্রসব বেদনায় আমার সোনামুখ দেবী কাতরায়
অনাগত শিশুটা
ইতরপ্রাণ হলেও একটা নাম দিয়ে ডাকছিলাম যাকে
প্রসবের আগেই সে মরে যায়।
উন্নয়নের ইভেন্ট খুলতে খুলতে আমি এখন দালাল,
তার আর তাহাদের
যাহাদের উপর চন্দ্রবিন্দু অঁঙ্কিত করে সম্মান দিতে হয়
তাহাদের খাঁড়া খাঁড়া দেয়ালে খাঁড়ায়ে খাঁড়য়ে দুঃখগুলো
মুতের সাথে ত্যাগ করে বলি শালা পিসড্ অফ!
মুচারের পুত মুচার চাট্টি
সাফ দিতে দিতে চাট্টি
মারে
অভাবের তলে তলে চৌদ্দ
পদের ভাতার চিৎ করে
উপর নিচ আ-র
উপর নিচ দম ছাড়বার
সময় কই
বাচ্চাটা ইশকুলে- ম্যালা বই কাঁধে,
ন্যাকা ন্যাকা ডাক
খুব সতর্ক- গাড়ি-মানুষ-ধূলা-বালি এই-সেই ফাঁপর
অথচ পাশে-
এই যে- এই শিশুটা;
দুটা টাকার লোভে সারাটাদিন
খানকিপুতগো একটা অ্যাংরাজি ইশকুলের
সামনে
বইসা বইসা বাবুর কলিজা’র ধন কটা
আইসক্রিমে
ঠোঁট রাখে সে হিসাব
মেলাতে বারবার ভুল করে।
এ শহরে হাই আর্কি গরুচোদা জানায়োরগুলো উলাননাড়তে নাড়তে যখন যায় তখন মধ্যপদলোপী ধ্বজাধারীঅর্ধ-শিক্ষিত অ-শিক্ষিত কু-শিক্ষিত সমাজ ব্যাংক আর চাপার ডাঁট মাপেডাঁট মাপতে মাপতে রসালো মেয়েটা কখন গাড়ির সামনে বাড় করে দাঁড়ায় সুঢৌল স্তন, জানে নাকখন দুধের বিজ্ঞাপনে নিজেই গাইয়ের ভূমিকায় নেমে পড়ে, জানে নাকখন সে এ হাত ও হাত বদল হতে হতে টোপে পড়ে, জানে নাতারপর একদিন সে ভোগ হয়; নীরবে ট্যাকা গুনেতার গোনা নোটগুলোর সম-পরিমাণ চুৎমারানি তাকে লাগাবে নিশ্চয়!
এ শহরে তুমি আমর চোখ ফসকে চোদাবে
এটা কোনও খানকির পুত
না চাইলেও সে নিজে
ম্যালা ভাতারির কুঞ্জবনে মধু খাবে আর
চোখ ট্যাটাবে
বিপরীতে কোনও মাগী ইচ্ছা
ভাতার বনে না আইনা
রাস্তায় বেরুলো গাড়ি করে
ঘোরায়ে ঘোরায়ে চোদানো হবে
চোদানো হবে একটা নোটের
টোপ ফেলে-
সামনে ইন্তার ন্যাশ-নাল
কনফারেন্স।
পাঁচ তারা চোখ মারবে-
লাল আঁটো-সাঁটো মখমল
পরো- উরু পর্যন্ত ঘেঁসে
রাখো
থাক না- ওই আন্ডার
গার্মেন্ট একটু থাক বেরিয়ে
ডেলিগেটসরা সব ফাইভ স্টারে
এখন তুমি সাপ্লাই হবে
পরে তুমি দর-দম
বড় করে
চোদাতে যাবে সভ্য-সমাজ।
এই শহরের প্রত্যেক প্রাণকে
এই শহরের প্রত্যেক প্রাণকে
ধিক্কার দিয়ে একদিন
নিজেকে হত্যা করবো আমি।
No comments:
Post a Comment