তার সোনার হরিণ চাই।
সেই সোনার হরিণ বুঝি থাকে কবিতায়!
কবির বুক জুড়ে যে কল্প-বাস্তবতার মিশেল সেখানে যে বিশাল মাঠ সেই মাঠেই বুঝি খেলা করে সোনার হরিণ।
কবি অমিতাভ পাল। কবিতাকে আগে থেকে সংজ্ঞায়ন না করে তার সঙ্গে দেখা করতে চান। তার ভাষায়- ‘কবিতার সঙ্গে দেখা হলে বোঝা যায়, এটা কবিতা। আগে থেকে কবিতাকে সংজ্ঞার জালে আটকানোটা কঠিন।’
কবিতার সঙ্গে দেখা হতে হবে। আর কবি তো মানুষ। কবির জীবন মানুষের জীবন। পৃথিবীর সব পরিশ্রমী মানুষ কবির মতো। কবির কবিতাতে সেই পরিশ্রমের ঘামরক্ত থাকে।
যেমন আকাশে উড়তে থাকা একটি চিলের ডানায় পরিশ্রম থাকে তেমনি।
জলে ঘাঁই মারা মীনের বাঁক নেয়া দেহে যেমন পরিশ্রম থাকে তেমন।
“কবি প্রচলিত জীবনের সংজ্ঞায় সন্দেহ করে। তাই সে জীবনের নতুন উপাদান খোঁজে। অন্যকেও স্বাদ দেয় সেই নতুন জীবনের। -অমিতাভ পাল”
- সম্পাদক
আমি আজ যা বলছি, তা হয়তো বহু আগেই
কেউ বলে ফেলেছে বা বহুদিন পরে কেউ বলবে
বলবার কথা আসলে একটাই
-অমিতাভ পাল
জন্মান্ধ প্রকাশিত কবির কবিতারা: তিমির হননের গান ২০১৫, বলবার কথা, যুদ্ধে জেতার তরিকা
valo lagloo dada
ReplyDeleteঅসাধারণ তিনটি কবিতা।
ReplyDeleteঅবশ্যই কবিতায় পরিশ্রমের ঘামরক্ত থাকে।
চমৎকার সম্পাদকীয় এবং অসাধারণ প্রকাশনার জন্য স্বাধীন ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এবং কবি অমিতাভ পাল-এর আরো কবিতা পড়তে চাই।
অবশ্যই রোহান।
ReplyDeleteকবি অমিতাভ পাল-এর আরও লেখা প্রকাশিত হবে শিগগিরই।
ধন্যবাদ